Who is Jessica Hines: আমির খানের সঙ্গে সম্পর্ক ও বিতর্কের গল্প

Who is Jessica Hines Who is Jessica Hines

বলিউড মানেই গ্ল্যামার, সাফল্য, আলো আর বিতর্ক। বড় পর্দার তারকাদের ব্যক্তিগত জীবন প্রায়ই খবরের শিরোনামে উঠে আসে। এমনই এক বিতর্কের নাম জেসিকা হাইনস। ব্রিটিশ লেখিকা ও সাংবাদিক জেসিকার নাম বহু বছর ধরেই বলিউডের মিস্টার পারফেকশনিস্ট আমির খানের সঙ্গে যুক্ত। শোনা যায়, তাদের সম্পর্ক নাকি এতটাই গভীর ছিল যে একসাথে থাকার সময় তারা একটি সন্তানের জন্মও দেন। যদিও এ নিয়ে আজও রহস্য, অস্বীকার আর বিতর্ক চলছেই।

কে এই জেসিকা হাইনস?

  • জেসিকা হাইনস একজন ব্রিটিশ লেখিকা ও সাংবাদিক।
  • তিনি বলিউডের উপর একটি জনপ্রিয় বই লিখেছিলেন – “Looking for the Big B: Bollywood, Bachchan and Me”
  • মুম্বাইয়ে সাংবাদিকতার কাজ করতে এসে তিনি বলিউডের নানা তারকার সঙ্গে পরিচিত হন। সেই সূত্রেই তার পরিচয় হয় আমির খানের সঙ্গে।

আমির খান ও জেসিকার সম্পর্ক

নব্বইয়ের দশকের শেষ দিকে শোনা যায়, আমির খান এবং জেসিকার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরি হয়। একাধিক রিপোর্ট দাবি করে—

  • তারা কিছু সময় একসাথে লিভ-ইন করেছিলেন।
  • শোনা যায়, তাদের সম্পর্ক থেকে একটি সন্তানের জন্ম হয়।
  • সেই সন্তানের নাম বলা হয় জান হাইনস

তবে এ বিষয়ে কখনো আমির খান প্রকাশ্যে কিছু স্বীকার করেননি। বরং, তিনি একাধিক সাক্ষাৎকারে এই দাবি সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছেন।

বিতর্কের জন্ম

আমির খানের নাম জেসিকা হাইনসের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর থেকেই বলিউডে শুরু হয় নানা গুঞ্জন।

  • ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের দাবি, যুক্তরাজ্যে জেসিকা তার সন্তানকে নিয়ে থাকেন।
  • সোশ্যাল মিডিয়ায় মাঝেমধ্যেই এই বিতর্ক নতুন করে জেগে ওঠে।
  • অনেকে দাবি করেন, আমির ইচ্ছাকৃতভাবে এই বিষয়টি গোপন রেখেছেন।

জেসিকা হাইনসের বর্তমান জীবন

বর্তমানে জেসিকা হাইনস লন্ডনে বসবাস করেন এবং নিজের লেখালিখি ও সাংবাদিকতার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি এই বিতর্ক নিয়ে প্রকাশ্যে খুব একটা কথা বলেন না। তবে তার নাম এখনও বলিউডের অন্যতম আলোচিত বিতর্কিত কাহিনির সঙ্গে জড়িত।

জেসিকা হাইনস এবং আমির খানের সম্পর্ক নিয়ে যতই গুঞ্জন থাকুক, আসল সত্য আজও স্পষ্ট নয়। কেউ কেউ এটিকে গসিপ বলে উড়িয়ে দেন, আবার অনেকে একে বাস্তব মনে করেন। তবে এটা বলাই যায়— বলিউডে তারকাদের ব্যক্তিগত জীবন সবসময়ই দর্শকের কাছে আকর্ষণীয়, আর সেই তালিকায় জেসিকা হাইনস ও আমির খানের সম্পর্ক এক রহস্যময় অধ্যায় হয়ে থাকবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *